মাৎস্যবিজ্ঞানে পড়ে চাকরি মো. শাহীদুজ্জামান l বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় |
সাদু পানির মাছ উৎপাদনে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান চতুর্থ। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। মাছ উৎপাদনে মৎস্যজীবীদের এ অভাবনীয় সাফল্যের পেছনে রয়েছে ফিশারিজ গ্র্যাজুয়েটদের অক্লান্ত গবেষেণা ও সহযোগিতা। বিশাল এই কর্মযজ্ঞে যুক্ত আছেন আরও হাজার হাজার সাধারণ মানুষ। তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মক্ষেত্র। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ডিন মো. ইদ্রিস মিয়া বলেন, ১৯৬৭ সাল থেকে পাক-ভারতের প্রথম অনুষদ হিসেবে মাৎস্যবিজ্ঞান দক্ষ স্নাতক তৈরি করে আসছে। মৎস্যক্ষেত্র ছাড়াও অনেক জায়গায় তাঁরা কাজ করছেন। এমনকি বিদেশেও।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদে সদ্য প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়েছেন কামরুন নাহার আজাদ। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মাছ উৎপাদন ও প্রজনন সম্পর্কে কার্যকর ধারণা দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে মাছ নিয়ে গবেষণা করা যায় এমন প্রতিষ্ঠানেই চাকরি করব।
মৎস্য বিষয়ে পাস করে সরকারি বা বেসরকারি খাতে অনেকে ভালো চাকরি পাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হচ্ছেন অনেকেই। বিসিএসে টেকনিক্যাল ও সাধারণ কোটায় আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা। টেকনিক্যাল কোটায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেওয়ার সুযোগও আছে।
সরকারি ও বেসরকারি নানা প্রতিষ্ঠানে কৃষিবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কাজের ভালো সুযোগ থাকছে এ অনুষদ থেকে পাস করে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট। এ প্রতিষ্ঠানের অধীনে ময়মনসিংহে স্বাদু পানি কেন্দ্র, চাঁদপুরের নদী কেন্দ্র, খুলনার লোনা পানি কেন্দ্র, বাগেরহাটের চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র এবং কক্সবাজারে অবস্থিত সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্রে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেওয়া যায়। এ ছাড়া এর পাঁচটি উপকেন্দ্রে এ সুযোগ থাকছে। বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড ফিশ সেন্টারে চাকরির সুযোগ থাকছে
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদে সদ্য প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হয়েছেন কামরুন নাহার আজাদ। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মাছ উৎপাদন ও প্রজনন সম্পর্কে কার্যকর ধারণা দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে মাছ নিয়ে গবেষণা করা যায় এমন প্রতিষ্ঠানেই চাকরি করব।
মৎস্য বিষয়ে পাস করে সরকারি বা বেসরকারি খাতে অনেকে ভালো চাকরি পাচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হচ্ছেন অনেকেই। বিসিএসে টেকনিক্যাল ও সাধারণ কোটায় আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা। টেকনিক্যাল কোটায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ও মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেওয়ার সুযোগও আছে।
সরকারি ও বেসরকারি নানা প্রতিষ্ঠানে কৃষিবিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কাজের ভালো সুযোগ থাকছে এ অনুষদ থেকে পাস করে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট। এ প্রতিষ্ঠানের অধীনে ময়মনসিংহে স্বাদু পানি কেন্দ্র, চাঁদপুরের নদী কেন্দ্র, খুলনার লোনা পানি কেন্দ্র, বাগেরহাটের চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র এবং কক্সবাজারে অবস্থিত সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্রে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেওয়া যায়। এ ছাড়া এর পাঁচটি উপকেন্দ্রে এ সুযোগ থাকছে। বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ড ফিশ সেন্টারে চাকরির সুযোগ থাকছে
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন