পোস্টগুলি

জানুয়ারী ১৮, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মহাশূন্য থেকে আইফোনের পতন!

ছবি
হওয়ারই মতো ঘটনা বটে। সম্প্রতি আরবান আর্মোর গিয়ার নামে স্মার্টফোনের খাপ তৈরির প্রতিষ্ঠান এমন অদ্ভুত কাজটি করে দেখিয়েছে। গরম বাতাস ভর্তি বেলুনে করে আইফোন ৬ পাঠানো হয়েছিল মহাশূন্যে। ভিডিও ধারণ করার জন্য দুটি গোপ্রো ক্যামেরা, অবস্থান নির্ণয়ের জন্য গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) এবং একটি অতিরিক্ত ফোন ছিল সঙ্গে। আইফোন ৬-এর মোড়ক ছিল আরবান আর্মোর তৈরি। বেলুন ফেটে যাওয়ার আগে বায়ুমণন্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তর পর্যন্ত উঠতে দেখা যায় স্মার্টফোনটিকে। প্রচণ্ড গতিতে পতন ঠেকাতে একটি প্যারাস্যুট সঙ্গে থাকলেও সবকিছুসহ স্মার্টফোনটি বেশ গতিতেই মাটিতে আছড়ে পড়ে। তা ছাড়া, প্রায় মাইনাস ৬২ ডিগ্রি তাপমাত্রা, ঘণ্টায় ৭০ মাইল বেগের বাতাস এবং প্রতি মিনিটে ১৫০ বার ঘূর্ণন সহ্য করতে হয়েছে। প্রচণ্ড ঠান্ডায় ব্যাটারি অকেজো হয়ে পড়লেও চার্জ দেওয়ার পরে সম্পূর্ণ সচল দেখা যায় এই আইফোন ৬। প্রতিষ্ঠানটির প্রচারের জন্য করা হলেও এমন অদ্ভুত ড্রপটেস্ট এর আগে আর দেখা যায়নি। ভিডিও: http://bit.ly/1xeIJkG মেহেদী হাসান, সূত্র: সিনেটইউটিউবে ‘আইফোন ড্রপটেস্ট’ লিখে খুঁজলে শত শত ভিডিও পাওয়া যাবে। এই ভিডিওগুলোতে দ

৬২০০ টাকায় কম্পিউটার

ছবি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর বালিকা বিদ্যালয়ের একটি শ্রেণিকক্ষ। ২১ জন ছেলেমেয়েকে দেখা যাচ্ছে ১৫টি কম্পিউটারের সামনে বসে কিছু একটা করতে। কম্পিউটারের মনিটরটির দিকে ভালোমতো খেয়াল কররে বোঝা যায় এগুলো একটু অন্য রকম। কারণ, এই মনিটরের চারদিকের কাঠামোটা কাঠের! কাঠামোটা বানানো হয়েছে ঢাকায়। শমশেরনগরের আগে ঢাকার ধানমন্ডি সরকারি বালক বিদ্যালয়ে একই অভিজ্ঞতা হয়েছে ১৫ জন শিক্ষার্থীর। তারা সবাই বাংলা পাই প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা একটি স্বল্পমূল্যের কম্পিউটার ব্যবহার করছিল। এ কম্পিউটারেই ঢাকার পাঁচ দিনের এক কর্মশালায় তারা পাইথন প্রোগ্রামিংয়ে হাতেখড়ি নিয়েছে। পাশাপাশি ছিল বিভিন্ন সাধারণ কাজ। শমশেরনগরেও কম্পিউটারের সাধারণ ব্যবহার শেখানোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি মিডিয়া ল্যাবে উদ্ভাবিত ছবিভিত্তিক প্রোগ্রামিং ভাষা স্ক্র্যাচের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিংয়ের ধারণা দেওয়া হয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত ও কম্পিউটার কৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এবং আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের পক্ষে ব্রোঞ্জ পদকজয়ী তারিক আদনান এ প্রকল্পের মাধ্যমে তৃতীয় বি